Everything about ভালোবাসার মানুষ যদি ঠকায় তাহলে কি করা উচিত
Everything about ভালোবাসার মানুষ যদি ঠকায় তাহলে কি করা উচিত
Blog Article
কম, একেসি প্রাইভেট লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
الخبيث বা খারাপ বলতে অন্যায়ভাবে ইয়াতীমদের সম্পদ খাওয়া বুঝানো হয়েছে।
এ পদ্ধতিতে পিতার মৃত্যুর পর পুত্র তার সৎ-মাদেরকে বিয়ে করতে পারত। ইসলাম আগমনের পর বৈবাহিক প্রক্রিয়ার পূনর্গঠন[সম্পাদনা]
আজ তোমাদের জন্য বৈধ করা হল সব ভাল বস্তু এবং যাদেরকে কিতাব প্রদান করা হয়েছে, তাদের খাবার তোমাদের জন্য বৈধ এবং তোমাদের খাবার তাদের জন্য বৈধ। আর মুমিন সচ্চরিত্রা নারী এবং তোমাদের পূর্বে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের সচ্চরিত্রা নারীদের সাথে তোমাদের বিবাহ বৈধ। যখন তোমরা তাদেরকে মোহর দেবে, বিবাহকারী হিসেবে, প্রকাশ্য ব্যভিচারকারী বা গোপনপত্নী গ্রহণকারী হিসেবে নয়। আর যে ঈমানের সাথে কুফরী করবে, অবশ্যই তার আমল বরবাদ হবে এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।
মুসলিম মহিলাদের কাফির পুরুষদের সাথে বিবাহ বন্ধন বৈধ নয়।
শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪ ২৮ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বর্ষায় বাড়ে ডেঙ্গু, আক্রান্ত কি না বুঝবেন যে লক্ষণে
আল্লাহ তা‘আলা মানুষের জন্য যে সব খাদ্য হালাল করে দিয়েছেন, অত্র আয়াতে সে সম্পর্কে আলোকপাত করেছেন।
বর্ষায় নারীদের মধ্যে বাড়ে ইউরিন ইনফেকশন, প্রতিরোধে করণীয়
৩. সংশোধন করা সম্ভব না হলে স্বামী ও স্ত্রী পৃথক হয়ে যাওয়াই উত্তম।
আত্মপ্রেমী মানুষ: ইংরেজিতে যাদের বলে ‘নারসিসিস্ট’ তাদের থেকে দূর থাকা উচিত। নিজেকে ভালোবাসার স্বাস্থ্যকর। তবে অতিরিক্ত আত্মপ্রেমীদের আশপাশে থাকা মানুষদের গুনতে চরম মূল্য।
৩. পালক পুত্রের স্ত্রীকে বিবাহ বৈধ। তাদের সাথে পর্দা ওয়াজিব।
একটি আনুষ্ঠানিক এবং here দৃঢ় বৈবাহিক চুক্তিকে ইসলামে বিবাহ হিসেবে গণ্য করা হয়, যা বর ও কনের পারষ্পারিক অধিকার ও কর্তব্যের সীমারেখা নির্ধারণ করে। বিয়েতে অবশ্যই দুজন মুসলিম স্বাক্ষী (দু’জন পুরুষ অথবা একজন পুরুষ ও দু’জন মহিলা) উপস্থিত থাকতে হবে। ইসলামে বিয়ে হল একটি সুন্নাহ বা মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর আদর্শ এবং ইসলামে বিয়ে করার জন্য অত্যন্ত জোরালোভাবে পরামর্শ দেয়া হয়েছে।[৩][৪]বিয়ে ইসলামী বিবাহের মৌলিক বিধিবিধান অনুযায়ী সম্পন্ন করতে হয়। পাশাপাশি, ইসলামে সন্ন্যাসজীবন এবং কৌমার্যেরও কঠোর বিরোধিতা করা হয়েছে।[৪] ইসলামে তালাক অপছন্দনীয় হলেও এর অনুমতি আছে এবং তা স্বামীর দায়িত্বেই থাকবে, তবে স্ত্রী চাইলে স্বামীর কাছ থেকে তালাকের অধিকার চেয়ে নিতে পারে এবং নিজের এবং স্বামীর পক্ষ থেকে তা নিজের উপর প্রয়োগ করতে পারে৷
৫. ইসলামের কোন বিধানকে অপছন্দ করা কুফরী কাজ, বরং আনুগত্যের সাথে সকল বিধানকে মেনে নিতে হবে।
Report this page